আগেকার বেশিরভাগ স্বাস্থ্যসচেতক আখড়ায় হুশ হাশ করে সকাল, বিকেল দু’বেলা মুগুর ভাঁজতেন৷ আর পেটপুরে বাদাম খেতেন৷ তাঁদের মতে, বাদাম অতি পুষ্টিকর খাদ্য৷ এখনকার ‘ফিগার’ সচেতন মানুষ বাদাম থেকে শতদূরহস্ত৷ বাদাম মানেই ফ্যাট, ক্যালোরি বেশি৷
এমন অনেকেই আছেন যাঁদের পেশার খাতিরে, দিনের মধ্যে দশ ঘণ্টারও বেশি কর্মস্থলেই কাটাতে হয়৷ এরপরে তাঁদের যদি ডেলি ফিটনেস রেজিম না থাকে তা হলে দোষের কিছু নেই৷
চিনি খেলে মোটা হয়ে যাওয়ার ভয়ে নিশ্চয় 'মিষ্টিমুখ' করার রেওয়াজ তুলে দিয়েছেন? কিন্তু গবেষণা বলছে অন্য কথা। রক্তে চিনির অভাব কিন্তু সম্পর্ককে অনেক বেশি তেতো করে তুলতে পারে।
জানেন কি আপনার শরীরে যতরকমের সংক্রমণের সম্ভাবনা রয়েছে তার ৮০ শতাংশই স্পর্শজনিত? অর্থাত্ হাত যদি ঠিক মতো পরিষ্কার না থাকে তাহলে বাইরের ক্ষতিকর জীবাণু অতি সহজেই শরীরে প্রবেশ করতে পারে৷
প্রচলিত ধারনা, হাঁটলে মেদ ঝরে। কিন্তু সত্যি কি তাই? চিকিত্সকরা কিন্তু অন্য তত্ত্বও পেশ করছেন। তাঁদের মতে, মেদ ঝরানোর জন্যই শুধু হাঁটা নয়, শরীর থেকে মেদ তাড়াতে সাইক্লিং বা সাঁতার কাটাও অত্যন্ত জরুরী।
গরমকাল আসার কিছু দিনের মধ্যেই ‘ত্রাহি মধুসূদন’ ডাক ছাড়তেই ব্যস্ত হয়ে পড়ে প্রাণীকূল। কিন্তু যাঁরা একটু ‘সু’-স্বাস্থ্যের অধিকারী, তাঁদের জন্য এই সময়টা মেদ ঝরানো বা ওজন কমানোর জন্য সব থেকে উপযুক্ত। তেমনটাই মত ডাক্তারদের।
No comments:
Post a Comment